Wellcome to National Portal
মেনু নির্বাচন করুন
Main Comtent Skiped

ছবি
শিরোনাম
চলনবিলের মাছ, সগুনা
বিস্তারিত

 

চলনবিলের মাছ

দেশের বৃহত্তম বিল ,মৎস ভান্ডার খ্যাতবিল এবং পাখিদের অভয়ারন্য নীলাভূমি প্রাকৃতিক  সৌদর্যের অপরুপ সৃষ্টি বাংলাদের চলন বিল।  ব্যস্ততম শহরের কোলাহল থেকে মুক্তি পাবার মতো নিরিবিলি পরিবেশে মায়াবী হাতছানি এক অনুপম দৃশ্য মহিমান্বিত চলনবিল ঠিক যেন শীতের চাদরে মোড়ানো উঞ্চ পরশ। পাবনা,সিরাজগঞ্জ ,নাটর ও বগুড়া এই চারটি বিভাগের ১১টি উপজেলা নিয়ে গঠিত প্রায় ৯০০ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে বিস্তৃর্ণ এই চলনবিল। এক সময় চলনবিলের যেদিকেই দৃষ্টিপাত করা যেত,সেদিকের বিস্তৃর্ণ এলাকা জুড়ে বিশাল জল রাশী আর জলরাশী। দৃষিট সীমানার মধ্যে কোন জনমানবের বসতবাটি দেখা যেত না। শুধু দেখা যেত অনেক দুরে পাল তোলা নৌকা,দাঁড় টানা নৌকা এবং বর্জ্জা নৌকা। তখন বর্ষাকলে ঐ এলাকার মানুষের যাতায়াত,ব্যবসা-বানিজ্য সবকিছুই চলত নৌকা নির্ভর। বিয়ের সময় নৌকাগুলো বেশ সুন্দর করে সাঝানো হত। মানুষ শখের বসত নব বধুদের আনানেওয়া করার জন্য এই বিষেশ ধরনের নৌকা তৈরী করত। এই নৌকাগুলোতে আলাদা ধরনের বিষেশত্ব থাকত। নৌকা গুলোর সামনের এবং পিছনের গোলইতে রুপা কিংবা উজ্জল পিতলের চোখ লাগানো থাকত। নৌকার ছই গুলো ছিল বাঁশ ও বেদের তৈরী নিপূন হাতের কারুকার্য । ছইয়ের ভিতরের অংশ ছিল রং করা এবং এর মাঝে মাঝে অনেক ছোট ছোট আয়না বসানো থাকত।উদ্দেশ্য ছিল ছইয়ের ভিতরের মহিলারা যেন সহজেই সাঝ-গোজ করতে পারে। অবশ্য খরার সময় এই ছইগুলো বিভিন্ন গরু ও মহিষের গাড়ীতে ব্যবহার করত। বর্জ্জা নৌকা তৈরী হত বড় বড় কাঠের গুল(সারাংশ) দিয়ে এবং এর উপরে ২/৩শত মন ধারন ক্ষমতা সম্পন্ন গোলা তৈরী করা হত। তখনকার ব্যবসায়ীকদেও একমাত্র নৌযান ছিল বর্জ্জা নৌকা। চলন বিলের কৃষকদের গোলা ভরা ধান আর গোয়াল ভরা গরু ছিল। সেই গোলা থেকে শত শত মন ধান চাল,সরিষা গম, পাট,তিসি বর্জ্জা নৌকায় চলে যেত শহরে। বর্জ্জা নৌকা আজকাল চোখে পড়ে না বললেই চলে। সারা বিল জুড়ে থাকত হাজারও প্রজারি মাছ। সারা বছর কৃষকেরা দলবেধে একসাথে মনের আনন্দে গান গাইতো আর জাল,পলো,কোঁচ,যুতি দিয়ে মাছ শিকার করত। নিজেদের চাহিদা মিটিয়েও চলনবিলের মাছ সারাদেশে সরবরাহ হত। তখন দেশ জুড়ে চলনবিলের টাটকা মাছের চাহিদা ছিল ব্যাপক। চলনবিলের কৈ,শিং মাগুর পেট ওয়ালা টেংরা মাছের সুনাম দেশ জুড়ে এখনও রয়েছে। এখনও সরকাী কর্মকর্তা,রাজনেতিক নেতা মন্ত্রী ,দেশি-বিদেশি অতিথি আসসে পাতের কোনে কৈ শিং মাগুরের খাবার খোঁজেন। পূর্বের ন্যায় বর্তমানেও সরকারী পদস্থ কর্তকর্তাদের বাসায় উপঢ়োকন সিহাবে মাছ দেওয়া হয়। সেই মৎস ভান্ডার  এখন মৎস শূন্যায় ভুগছে।প্রশাসনের সহায়তায় নির্বিগ্নে  এক শ্রেণীর চলনবিলের শক্র চক্র রুপি জেলেরা রেনু পোনা নিধোনের মাধ্যমে হাজার হাজার প্রজাতির মাছ ধ্বংস করে চলেছে। শীতের শুরু থেকেই সূদুর সাইবেরিয়া থেকে হাজার হাজার অতিধি পাখির ডাকে এবং তাদের পদচারনায় চলনবিল মুখরিত হয়ে উঠত। পাখি শিকারীদের অত্যাচারে সব কোলাহল স্বব্ধ হয়ে গেছে।  এখনই তাদের কঠোর হাতে  রোধ করা না গেলে অদুর ভবিষতে যেটুকু ঐতিহ্য আছে খুব তাড়াতাড়ি সেটুকুও বিলুপ্তী হয়ে যাবে।

প্রাচিন সভ্যতার স্বর্ণ যুগের ঐতিহ্যবাহী সুন্দর সুন্দর নিদর্শন রয়েছে এই চলনবিলে। নাটরের গুরুদাস পুর উপজেলার খুবজিপুরে রয়েছে ইতিহাস খ্যাত অধ্যক্ষ আব্দুল হামিদের স্বল্প আয়োজনে অপ্ল পরিসরে অনন্য সৃস্টি ”চলনবিল যাদুঘর”।এক নজর দেখার জন্য এখানে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রতিদিন শত শত ভ্রমনপিপাসুদের আনাগোনায় ভরে ওঠে।   তিনি হযতো স্বপ্ন দেখতেন ছোট্র দুই রুম বিশিষ্ট ”চলনবিল যাদুঘর” টি আরও সম্প্রসারিত হবে এবং এলাকার প্রাচীন নিদর্শনে এর হৃদয় ভরে যাবে। সেটিও সঠিক তত্বাবধানের অভাবে বিলুপ্তীর পথে।সিংড়া উপজেলার তিশিখালীতে ”ঘাসু দেওয়ান পীরের মাজার” জিয়ারত করতে ভূলে না চলনবিল দেখতে আসা শতশত মানুষ।পূরাকীর্তির মধ্যে রয়েছে পাবনার চাটমোহরের প্রাচীন শাহী মসজিদ, সমাজের শাহী মসজিদ,শীতলাইয়ের জমিদার বাড়ি,হান্ডিয়ালের শাহ্ মোখলেছুর রহমান(দাদা পীর)-এর মাজার শরীফ, ”জগনাথ মন্দির;””শেঠের বাংলো ঘর” নীলকরদের ”কুঠিবাড়ী” সিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলার নওগাঁয় শাহ শরীফ জিন্দানী (রঃ)-এর মাজার,তাড়াশের রায়বাহাদুরের ধ্বংসাস্তুপ বাড়ী,কপিলেশ্বর মন্দির(দেশের বৃহত্তম গোবিন্দ মন্দির,বিনসাড়াতে বেহুলার বাড়ি,বারুহাসের ইমামবাড়ি, রায়গঞ্জের বিশাল জয়সাগর মৎস খামার,আনোয়ারা উপন্যাসের মজিবর রহমানের মাজার শরীফসহ চলনবিলের এলাকা জুড়ে রয়েছে অসংখ্য ঐতিহাসিক দর্শনীয় স্থান এবং পিকনিক স্পট।

আশার আলো এতটুকু যে চলনবিলের মানুষ কখন কল্পনাই করতে পারে নাই যে, একদিন তার বুক চিড়ে হাটিকুমরুল-বনপাড়া মহাসড়ক হবে। এই মহাসড়ক এক দিকে যেমন বিলের নিরবতা নষ্ট করেছে,অন্যদিকে আবার বিনোদনের এক অপূর্ব ভিন্ন মাত্রা যোগ করেছে। প্রতি বছর এখানে বর্ষার সময় এখানে প্রতিদিনই বর্ষা মেলা হয়। দুর দুরান্ত থেকে প্রতিদিন চলনবিলের হাওয়া খেতে এখানে এসে ভিড় জমায়।

ক্রমান্বয়ে হারিয়ে যাচ্ছে চলন বিলের ঐতিহ্য। এই সব প্রাচীন পূরাকীর্তির গায়ে খোদাই করা আছে অসংখ্য দুর্লভ চিত্র। যথাযথ যতেœর অভাবে ক্ষয়ে যাচ্ছে প্রাচীন পূরাকীর্তিও অংশবিশেষ।এসব পূরাকীর্তি একদিকে যেমন আপন মহিমায় গৌররউজ্জল, অন্যদিকে কালের স্বাক্ষী হয়ে মাথা উচুঁ করে দাড়িয়ে রয়েছে।এগুলোর প্রতি চলনবিলের মানুষ কিংবা সরকার দায়িত্ব না নিলে

আধুনিক সভ্যতা গড়ে ওঠার আগে উত্থান ঘচেছিল বহু সভ্যতার ।পতনও কম হয়নি। কত শহর ও স্থাপত্য যে কালের অতলে হারিয়ে গেছে,তার পুরো হদিস এখনও জানা সমা।ব হয়নি।হাজার বছরের বাঙ্গালী ঐতিহ্যে লালিত প্রাচীন পূরাকীতিগুলো সময়ের সাথে কালের গর্ভে বিলিন হয়ে যাচ্ছ। এই বিলিন হওয়া দৃশ্যগুলো আমরা নিরব দর্শক হয়ে প্রত্যেহ শুধু অবলোকন করে যাচ্ছি । সংরক্ষনের কোন সঠিক ব্যবস্থা করে যেতে পারছি না। প্রতœতথ্য বিভাগের এই রুপ উদাসিনতা দেখে মনে হয় দেশ স্বাধীনের ৪০ বছর পরও এদেশে প্রতœতত্ব বিভাগ বলে কোন প্রাচীন পূরাকীতি সংরক্ষনের বিভাগ নেই। এক সময় এই উদাসিনতা আর অবহেলার নতুন প্রজন্মেও কাছে প্রশ্ন হয়ে দেখা দিবে।তখন আগামী প্রজন্মেও কাছে আমাদেও সঠিক জবাব দেওয়ার মত কোন ভাষা থাকবে না।

দেশের বৃহত্তম বিল ,মৎস ভান্ডার খ্যাতবিল এবং পাখিদের অভয়ারন্য নীলাভূমি প্রাকৃতিক  সৌদর্যের অপরুপ সৃষ্টি বাংলাদের চলন বিল।  ব্যস্ততম শহরের কোলাহল থেকে মুক্তি পাবার মতো নিরিবিলি পরিবেশে মায়াবী হাতছানি এক অনুপম দৃশ্য মহিমান্বিত চলনবিল ঠিক যেন শীতের চাদরে মোড়ানো উঞ্চ পরশ। পাবনা,সিরাজগঞ্জ ,নাটর বগুড়া এই চারটি বিভাগের ১১টি উপজেলা নিয়ে গঠিত প্রায় ৯০০ কিলোমিটার এলাকা জুড়ে বিস্তৃর্ণ এই চলনবিল। এক সময় চলনবিলের যেদিকেই দৃষ্টিপাত করা যেত,সেদিকের বিস্তৃর্ণ এলাকা জুড়ে বিশাল জল রাশী আর জলরাশী। দৃষিট সীমানার মধ্যে কোন জনমানবের বসতবাটি দেখা যেত না। শুধু দেখা যেত অনেক দুরে পাল তোলা নৌকা,দাঁড় টানা নৌকা এবং বর্জ্জা নৌকা। তখন বর্ষাকলে এলাকার মানুষের যাতায়াত,ব্যবসা-বানিজ্য সবকিছুই চলত নৌকা নির্ভর। বিয়ের সময় নৌকাগুলো বেশ সুন্দর করে সাঝানো হত। মানুষ শখের বসত নব বধুদের আনানেওয়া করার জন্য এই বিষেশ ধরনের নৌকা তৈরী করত। এই নৌকাগুলোতে আলাদা ধরনের বিষেশত্ব থাকত নৌকা গুলোর সামনের এবং পিছনের গোলইতে রুপা কিংবা উজ্জল পিতলের চোখ লাগানো থাকত। নৌকার ছই গুলো ছিল বাঁশ বেদের তৈরী নিপূন হাতের কারুকার্য ছইয়ের ভিতরের অংশ ছিল রং করা এবং এর মাঝে মাঝে অনেক ছোট ছোট আয়না বসানো থাকত।উদ্দেশ্য ছিল ছইয়ের ভিতরের মহিলারা যেন সহজেই সাঝ-গোজ করতে পারে। অবশ্য খরার সময় এই ছইগুলো বিভিন্ন গরু মহিষের গাড়ীতে ব্যবহার করত। বর্জ্জা নৌকা তৈরী হত বড় বড় কাঠের গুল(সারাংশ) দিয়ে এবং এর উপরে /৩শত মন ধারন ক্ষমতা সম্পন্ন গোলা তৈরী করা হত। তখনকার ব্যবসায়ীকদেও একমাত্র নৌযান ছিল বর্জ্জা নৌকা। চলন বিলের কৃষকদের গোলা ভরা ধান আর গোয়াল ভরা গরু ছিল। সেই গোলা থেকে শত শত মন ধান চাল,সরিষা গম, পাট,তিসি বর্জ্জা নৌকায় চলে যেত শহরে। বর্জ্জা নৌকা আজকাল চোখে পড়ে না বললেই চলে। সারা বিল জুড়ে থাকত হাজারও প্রজারি মাছ। সারা বছর কৃষকেরা দলবেধে একসাথে মনের আনন্দে গান গাইতো আর জাল,পলো,কোঁচ,যুতি দিয়ে মাছ শিকার করত। নিজেদের চাহিদা মিটিয়েও চলনবিলের মাছ সারাদেশে সরবরাহ হত। তখন দেশ জুড়ে চলনবিলের টাটকা মাছের চাহিদা ছিল ব্যাপক। চলনবিলের কৈ,শিং মাগুর পেট ওয়ালা টেংরা মাছের সুনাম দেশ জুড়ে এখনও রয়েছে। এখনও সরকাী কর্মকর্তা,রাজনেতিক নেতা মন্ত্রী ,দেশি-বিদেশি অতিথি আসসে পাতের কোনে কৈ শিং মাগুরের খাবার খোঁজেন। পূর্বের ন্যায় বর্তমানেও সরকারী পদস্থ কর্তকর্তাদের বাসায় উপঢ়োকন সিহাবে মাছ দেওয়া হয়। সেই মৎস ভান্ডার  এখন মৎস শূন্যায় ভুগছে।প্রশাসনের সহায়তায় নির্বিগ্নে  এক শ্রেণীর চলনবিলের শক্র চক্র রুপি জেলেরা রেনু পোনা নিধোনের মাধ্যমে হাজার হাজার প্রজাতির মাছ ধ্বংস করে চলেছে। শীতের শুরু থেকেই সূদুর সাইবেরিয়া থেকে হাজার হাজার অতিধি পাখির ডাকে এবং তাদের পদচারনায় চলনবিল মুখরিত হয়ে উঠত। পাখি শিকারীদের অত্যাচারে সব কোলাহল স্বব্ধ হয়ে গেছে।  এখনই তাদের কঠোর হাতে  রোধ করা না গেলে অদুর ভবিষতে যেটুকু ঐতিহ্য আছে খুব তাড়াতাড়ি সেটুকুও বিলুপ্তী হয়ে যাবে

প্রাচিন সভ্যতার স্বর্ণ যুগের ঐতিহ্যবাহী সুন্দর সুন্দর নিদর্শন রয়েছে এই চলনবিলে। নাটরের গুরুদাস পুর উপজেলার খুবজিপুরে রয়েছে ইতিহাস খ্যাত অধ্যক্ষ আব্দুল হামিদের স্বল্প আয়োজনে অপ্ল পরিসরে অনন্য সৃস্টিচলনবিল যাদুঘরএক নজর দেখার জন্য এখানে দেশের বিভিন্ন প্রান্ত থেকে প্রতিদিন শত শত ভ্রমনপিপাসুদের আনাগোনায় ভরে ওঠে।   তিনি হযতো স্বপ্ন দেখতেন ছোট্র দুই রুম বিশিষ্টচলনবিল যাদুঘরটি আরও সম্প্রসারিত হবে এবং এলাকার প্রাচীন নিদর্শনে এর হৃদয় ভরে যাবে। সেটিও সঠিক তত্বাবধানের অভাবে বিলুপ্তীর পথে।সিংড়া উপজেলার তিশিখালীতেঘাসু দেওয়ান পীরের মাজারজিয়ারত করতে ভূলে না চলনবিল দেখতে আসা শতশত মানুষ।পূরাকীর্তির মধ্যে রয়েছে পাবনার চাটমোহরের প্রাচীন শাহী মসজিদ, সমাজের শাহী মসজিদ,শীতলাইয়ের জমিদার বাড়ি,হান্ডিয়ালের শাহ্ মোখলেছুর রহমান(দাদা পীর)-এর মাজার শরীফ, ”জগনাথ মন্দির;””শেঠের বাংলো ঘরনীলকরদেরকুঠিবাড়ীসিরাজগঞ্জের তাড়াশ উপজেলার নওগাঁয় শাহ শরীফ জিন্দানী (রঃ)-এর মাজার,তাড়াশের রায়বাহাদুরের ধ্বংসাস্তুপ বাড়ী,কপিলেশ্বর মন্দির(দেশের বৃহত্তম গোবিন্দ মন্দির,বিনসাড়াতে বেহুলার বাড়ি,বারুহাসের ইমামবাড়ি, রায়গঞ্জের বিশাল জয়সাগর মৎস খামার,আনোয়ারা উপন্যাসের মজিবর রহমানের মাজার শরীফসহ চলনবিলের এলাকা জুড়ে রয়েছে অসংখ্য ঐতিহাসিক দর্শনীয় স্থান এবং পিকনিক স্পট

আশার আলো এতটুকু যে চলনবিলের মানুষ কখন কল্পনাই করতে পারে নাই যে, একদিন তার বুক চিড়ে হাটিকুমরুল-বনপাড়া মহাসড়ক হবে। এই মহাসড়ক এক দিকে যেমন বিলের নিরবতা নষ্ট করেছে,অন্যদিকে আবার বিনোদনের এক অপূর্ব ভিন্ন মাত্রা যোগ করেছে। প্রতি বছর এখানে বর্ষার সময় এখানে প্রতিদিনই বর্ষা মেলা হয়। দুর দুরান্ত থেকে